ভিপিএন ব্যবহারের নিয়ম

ভিপিএন ব্যবহারের নিয়ম, প্রথমে আপনাকে একটি ভিপিএন সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হবে তার জন্য আপনাকে গুগল প্লে স্টোরে যেতে হবে।আপনার পছন্দ মত একটা ভিপিএন ইনস্টল করে নিবেন, সফটওয়্যার ইনস্টল ও কনফিগার করতে হবে আপনার ডিভাইস বা কম্পিউটার ভিপিএন সফটওয়্যার টি ইন্সটল করুন এবং ঠিক করুন, আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে এবং আপনার পরিচয় গোপন রাখতে সবসময় গেম চালু রাখেন।

এরপরে একটি শক্তিশালী সার্ভার বেছে নেই সংযোগের গতি এবং নিরাপত্তা বাড়াতে বা আপনার প্রয়োজনের জন্য উপযুক্ত সার্ভারটি বাছাই করে নিন এবং আপনার ইন্টারনেটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন ভিপিএন এর মাধ্যমে আপনার ইন্টারনেট ট্রাফিক এবং এনক্রিপ্ট করা হয়ে থাকে, যা আপনাকে এবং আপনার ডিভাইসকে হ্যাকিং এবং অন্যান্য সাইবার হুমকি থেকে সুরক্ষা দেয়।

বর্তমান সময়ে এসে ডিজিটাল ইন্টারনেটের যুগে আমার আপনার জীবনের একটি বিশ অংশ হয়ে উঠেছে এই ভিপিএন তবে অনলাইন সকল তথ্যের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা করাটা এখন অনেক বড় চ্যালেঞ্জ হয়েছে। আপনার ওয়েবসাইট ও ইন্টারনেটের সমস্ত কার্যক্রম সুরক্ষিত রাখতে এবং অনলাইনে ট্রাকিং মুক্ত থাকতে পিএন এর একটি কার্যকরী সমাধান দিয়ে থাকে। এই আর্টিকেলে আমরা আরো আলোচনা করব ভিপিএন এটি কেন কিভাবে ব্যবহার করতে হয়।

ভিপিএন কি ভিপিএন কিভাবে কাজ করে পুরো নাম টা কি ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক, আরো সহজ ভাবে বললে এটি এমন একটি প্রযুক্তি যা আপনাকে ইন্টারনেটে গ্রুপ ও নিরাপদ ব্রাউজ এর সুবিধা দেই, যখন আপনি ভিপিএন ব্যবহার করেন তখন আপনার ইন্টারনেট ট্রাফিক এনক্রিপটেড চ্যানেলের মাধ্যমে অন্য লোকেশনে এর সার্ভার মধ্য দিয়ে পাঠানো হয়, ফলে আপনার আইপি অ্যাড্রেস লোকেশন এবং ব্রাউস ডাটা লুকানো হয়ে থাকে। চলুন সহজভাবে বুঝি আপনি বাংলাদেশে বসে ইন্টারনেট ব্রাউজ করছেন, 

আমরা অনেক সময় নানান কারণে ভিপিএন ব্যবহার করে থাকি। এর মধ্যে কিছু প্রধান কারণ রয়েছে নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা পাবলিক ওয়াইফাই এ নিরাপত্তা ডিজিটাল সেন্টারশিপ এড়িয়ে চলা গুগুল সার্চ পার্সোনালাইজেশন এই সমস্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে আমরা ব্যবহার করে থাকি। আপনি ইন্টারনেট এ যখন কিছু লিখে সার্চ করেন বা কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেন তখন আপনার একটি আইপি অ্যাড্রেস হয়ে থাকে এবং আপনার ব্রাউজিং স্টোরি তৃতীয় পক্ষের কাছে পাঠানো হতে পারে। 

আপনি ভিপিএন ব্যবহার করলে আপনার যে একটি ব্যক্তিগত তথ্য আছে সেটি সুরক্ষিত থাকার জন্য আপনি ভিপিএন ব্যবহার করেন এবং ব্রাউজিং স্টোরি বা ইতিহাস গোপন এই ভিপিএন, এবং আপনি যখন বাহিরে কোথাও যান রেস্টুরেন্টে বা কলেজে ও কফি সব বিমানবন্দর এর মত স্থান যান, তখন আপনি পাবলিক ওয়াইফাই অন্য কারো মাধ্যমে হটস্পট ব্যবহার করে থাকেন। এর ফলে আপনার ডাটা নিরাপত্তাহীন থাকতে পারে।

যা হ্যাকার রা খুব সহজেই এ নেটওয়ার্ককে আপনার ডাটা চুরি করতে পারে। এর জন্য আপনার যদি ভিপিএন থাকে আর যদি ভিপিএনটি ব্যবহার করেন, তাহলে এই ধরনের হ্যাকিং থেকে আপনাকে সুরক্ষিত রাখে, ডিজিটাল সেন্সরশীপ এড়িয়ে চলতে হবে কেন আমরা অনেকেই দেশে কিছু ওয়েবসাইট বা এপ্স ব্যবহারকারী নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকি। যার জন্য ভিপিএন ব্যবহার করে আমরা সেগুলোতে প্রবেশ করতে পারি এবং দেশের সীমাবদ্ধতা এড়িয়ে চলতে পারি।

আপনি যখন গুগলে কিছু সার্চ করবেন তখন আপনার আইপি অ্যাড্রেসের মাধ্যমে গুগল আপনার সকল তথ্য সংগ্রহ করে এবং সার্চ রেজাল্টে আপনার পারসোনালইজ